নাটোর সদর
হতে প্রায়
কিলোমিটার দূরে অবস্থিত
উপজেলা।
উত্তরে
দক্ষিণে
পূর্বে
এবং পশ্চিমে
পরিবেষ্টিত
উপজেলার কার্যক্রম শুরু হয়
সালে।
এই উপজেলার আয়তন প্রায়
বর্গকিলোমিটার।
২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায় এই উপজেলার মোট জনসংখ্যা:
জন (প্রায়) যার মধ্যে
জন পুরুষ এবং
জন মহিলা
উপজেলা প্রশাসনের অধীনে
টি গ্রাম এবং
টি ইউনিয়ন বিদ্যমান।
ইউনিয়ন সমূহ হলো:
১.
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
৭.
উপজেলার বুক জুড়ে এঁকেবেঁকে বয়ে গেছে
নদী সমূহ।
উল্লেখযোগ্য স্থাপনা এবং বিখ্যাত স্থানসমূহ হলো:
১.
২.
৩.
৪.
৫.
৬.
ইত্যাদি।
উপজেলার পরিচিতি
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট খুজতে গেলে দেখা যায় ১৭১০ সনে রাজা রাম জীবন রায় মোঘল আমলের কিছু কাল এখানে রাজত্ব করেন। তারপর বিভিন্ন জন এ এলাকার রাজত্ব করেন। তারপর ১৮২১ খ্রি: পর্যন্ত নাটোরে রাজশাহী জেলার সদর কার্যলয় স্থাপিত হয়। তারপর সদর কার্যালয় আবার রাজশাহী চলে যায়। পরে আবার ১৮৪৫ সালে নাটোর মহকুমা হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। ১৮৬৯ সালে নাটোর পৌরসভা স্থাপিত হয় এবং ১৯৮৪ সালে নাটোর মহকুমা থেকে জেলায় পরিণত হয়। ঠিক তখন থেকেই নাটোর সদর উপজেলার সৃষ্টি।
নাম করণ:
কথিত আছে জনৈক রাজা নৌপথে নাটোর চলন বিল দেখতে আসেন। সেই সময় এক জায়গায় একটি ব্যাঙ কর্তৃক সাপকে ধরা দেখে নৌকার মাঝিদের ‘নাও ধারো’ অর্থাৎ ‘নৌকা থামাও’ মতান্তরে ‘ন ধারো’ আর্থাৎ ‘নৌকা থামিও না’। এরুপ বলার কারণ তখন জলপথে দস্যুদের আক্রমণ হতো। তারাও দস্যু কবলিত হতে পারেন এই আশঙ্কায় তাড়াতাড়ি উক্ত স্থান ত্যাগ করাই হয়ত শ্রেয় মনে করেন। তিনি তখন মনে করেন ব্যাঙ সাপকে ধরলে মনসাদেবী ক্রোধান্ধিত হন। সুতরাং নৌকা থামিয়ে ঐ স্থানে খুটি গেঁড়ে তিনি মনসা পুজা করেন এবং সেখান রাজত্ব করবেন বলে মনস্থির করেন। পক্ষান্তরে তার এই ‘নাও ধারো’ অথবা ‘ন ধারো’ কথা হতেই নাটোর নামের উৎপত্তি হয়েছে বলে অনুমান করা হয়।
ভৌগলিক পরিচিতি
২৪.২৬ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৯ র্পূব দক্ষিণ অংশে নারদ নদের উত্তর তীরে অবস্থিত শহরের নাম নাটোর। প্রাচীন ঐতিহ্য ও প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্য মন্ডিত আমাদের নাটোর । এই নাটোরকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে নাটোর সদর উপজেলা । নাটোর সদর উপজেলার উত্তরে নলডাঙ্গা উপজেলা, পূর্বে সিংড়া ও গুরুদাসপুর উপজেলা, দক্ষিণে বড়াইগ্রাম ও বাগাতিপাড়া উপজেলা এবং পশ্চিমে পুঠিয়া ।
0 Comments